PAKCH vs INDCH: আবার পাকিস্তানকে মাত দিল ভারত, WCL ফাইনালে পাকবাহিনীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হল যুবরাজ-পাঠানরা

লিজেন্ডসের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে ভারত। যুবরাজ সিংয়ের অধিনায়কত্বে ৫ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়নস দল।…

লিজেন্ডসের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছে ভারত। যুবরাজ সিংয়ের অধিনায়কত্বে ৫ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়নস দল। ফাইনাল ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক ইউনিস খান। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তোলে পাকিস্তান। পাকিস্তানের দেওয়া এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আম্বাতি রায়ডু ও রবিন উথাপ্পা ইন্ডিয়া লেজেন্ডসের হয়ে দারুণ শুরু করেন।

তবে উথাপ্পা মাত্র ১০ রানে আউট হলেও রায়ডু পাকিস্তানি কিংবদন্তিদের বোলারদের একের পর এক মাঠের বাইরে পাঠাতে থাকেন। ৩০ বলে ৫০ রানের জোরালো ইনিংস খেলেন রায়ডু। এছাড়া তার ইনিংসে ৫টি ছক্কা ও ২টি চারের ছক্কা হাঁকান তিনি। রায়ডু ছাড়াও টিম ইন্ডিয়ার হয়ে ৩৩ বলে ৩৪ রানের অবদান রাখেন গুরকিরাত সিং মান।

অম্বাতি রায়ডু ও গুরকিরাত সিং মানের পর এবার ছিল ইউসুফ পাঠানের পালা। নিজের চেনা স্টাইলে আবারও ব্যাটিংয়ে ঝড় তোলেন পাঠান। মাত্র ১৬ বলে ৩০ রান করেন তিনি। পাঠান ৩টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন। এছাড়া অধিনায়ক যুবরাজ সিং ১৫ ও শেষ পর্যন্ত ইরফান পাঠানের অবদান ছিল ৫ রান।

ভারতের বিপক্ষে এই শিরোপা লড়াইয়ে পাকিস্তানি কিংবদন্তিদের ব্যাটিং ছিল বাজেভাবে। শোয়েব মালিক ছাড়া পাকিস্তানের আর কোনো খেলোয়াড় তার অসাধারণ নৈপুণ্য দেখাতে পারেননি। ৩৬ বলে ৪১ রানের শক্তিশালী ইনিংস খেলেন শোয়েব মালিক। এছাড়া কামরান আকমলই একমাত্র ব্যাটসম্যান যিনি কিছু সময়ের জন্য ক্রিজে সময় কাটাতে পেরেছিলেন। ২৪ রান করেন আকমল।

যুবরাজ সিংয়ের অধিনায়কত্বে ৫ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ইন্ডিয়া চ্যাম্পিয়নস দল। ফাইনাল ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন পাকিস্তান অধিনায়ক ইউনিস খান। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তোলে পাকিস্তান। পাকিস্তানের দেওয়া এই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আম্বাতি রায়ডু ও রবিন উথাপ্পা ইন্ডিয়া লেজেন্ডসের হয়ে দারুণ শুরু করেন।

তবে উথাপ্পা মাত্র ১০ রানে আউট হলেও রায়ডু পাকিস্তানি কিংবদন্তিদের বোলারদের একের পর এক মাঠের বাইরে পাঠাতে থাকেন। ৩০ বলে ৫০ রানের জোরালো ইনিংস খেলেন রায়ডু। এছাড়া তার ইনিংসে ৫টি ছক্কা ও ২টি চারের ছক্কা হাঁকান তিনি। রায়ডু ছাড়াও টিম ইন্ডিয়ার হয়ে ৩৩ বলে ৩৪ রানের অবদান রাখেন গুরকিরাত সিং মান।

অম্বাতি রায়ডু ও গুরকিরাত সিং মানের পর এবার ছিল ইউসুফ পাঠানের পালা। নিজের চেনা স্টাইলে আবারও ব্যাটিংয়ে ঝড় তোলেন পাঠান। মাত্র ১৬ বলে ৩০ রান করেন তিনি। পাঠান ৩টি ছক্কা ও ১টি চার মারেন। এছাড়া অধিনায়ক যুবরাজ সিং ১৫ ও শেষ পর্যন্ত ইরফান পাঠানের অবদান ছিল ৫ রান।

ভারতের বিপক্ষে এই শিরোপা লড়াইয়ে পাকিস্তানি কিংবদন্তিদের ব্যাটিং ছিল বাজেভাবে। শোয়েব মালিক ছাড়া পাকিস্তানের আর কোনো খেলোয়াড় তার অসাধারণ নৈপুণ্য দেখাতে পারেননি। ৩৬ বলে ৪১ রানের শক্তিশালী ইনিংস খেলেন শোয়েব মালিক। এছাড়া কামরান আকমলই একমাত্র ব্যাটসম্যান যিনি কিছু সময়ের জন্য ক্রিজে সময় কাটাতে পেরেছিলেন। ২৪ রান করেন আকমল।