বাজার ধরতে মেগা প্ল্যান, Bajaj এশিয়ার একাধিক দেশে Chetak স্কুটার লঞ্চ করবে

সমগ্র বিশ্বে বৈদ্যুতিক যানবাহনের চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে ইলেকট্রিক টু-হুইলার। যা দেখে বহু গাড়ি সংস্থা তাদের নতুন ব্যাটারি…

সমগ্র বিশ্বে বৈদ্যুতিক যানবাহনের চাহিদা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে ইলেকট্রিক টু-হুইলার। যা দেখে বহু গাড়ি সংস্থা তাদের নতুন ব্যাটারি চালিত মডেল হাজির করছে। তেমনই বাজাজ অটো (Bajaj Auto) একসময়কার প্রতাপশালী স্কুটার চেতক (Chetak) ইলেকট্রিক ভার্সনে এনেছে। যা ভারতের পর এবার দক্ষিণপূর্ব এশিয়া অর্থাৎ থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম এবং ইন্দোনেশিয়ার মতো বাজারে ই-স্কুটার লঞ্চের পরিকল্পনা করছে বাজাজ।

বর্তমানে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলিতে ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলের চাইতে স্কুটারের চাহিদা যথেষ্ট বেশি। এবং এটি দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। যেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতেই বাজাজ এবার ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এই প্রসঙ্গে বাজাজের কার্যনির্বাহী আধিকারিক রাকেশ শর্মা বলেন, “বৈদ্যুতিক যানবাহনে রূপান্তর একটি বড় সুযোগ। বিশেষ করে থাইল্যান্ড ভিয়েতনাম এবং ইন্দোনেশিয়ার মত দেশগুলিতে। কারণ সেখানকার সরকার এক্ষেত্রে বেশ সক্রিয়।”

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় একমাত্র ফিলিপিন্সের বাজারে মাটি শক্ত করতে পেরেছ বাজাজ। যেখানে প্রতি মাসে তারা প্রায় ১০,০০০ ইউনিট টু-হুইলার রপ্তানি করে। অন্যদিকে শর্মা জানিয়েছেন, ২০৩০-এর মধ্যে ভিয়েতনাম ১০০ শতাংশ ইলেকট্রিক যানবাহন ব্যবহারের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। তিনি জানান ভারত এবং চীনের পর তৃতীয় বৃহত্তম মার্কেট হল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলি।

প্রসঙ্গত, ভারতে Bajaj Chetak কেবলমাত্র একটি ভ্যারিয়েন্টেই উপলব্ধ। যার মূল্য ১,৫১,৯৫৮ টাকা (এক্স-শোরুম)। এটির সিঙ্গেল ভ্যারিয়েন্টটি সম্পূর্ণ চার্জে ৯০ কিলোমিটার পথ দৌড়য়। এর সর্বোচ্চ গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় ৭০ কিমি। ব্যাটারিটি সম্পূর্ণ চার্জ হতে প্রায় ৪ ঘন্টা সময় নেয়।

WhatsApp Follow Button

লেটেস্ট খবর পড়তে হোয়াটসঅ্যাপে

WhatsApp Logo যুক্ত হোন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *