রাস্তায় বেরোলে সবাই তাকাবে, Hero Mavrick বাইকের ফিচার্স অবাক করবে আপনাকেও
সম্প্রতি ভারতের প্রিমিয়াম মোটরসাইকেলের বাজারে পদার্পণ করেছে Hero Mavrick 440। এটি হিরো মোটোকর্পের (Hero MotoCorp)...সম্প্রতি ভারতের প্রিমিয়াম মোটরসাইকেলের বাজারে পদার্পণ করেছে Hero Mavrick 440। এটি হিরো মোটোকর্পের (Hero MotoCorp) সর্বাধিক শক্তিশালী ও দামি বাইক। রেট্রো রোডস্টার মডেলটি হিরো ও হার্লে-ডেভিডসনের যৌথ উদ্যোগে তৈরি Harley-Davidson X440-এর প্ল্যাটফর্মের উপর ভিত্তি করে এসেছে। Mavrick-এর দাম ১.৯৯ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) ধার্য করা হয়েছে। আজকের এই প্রতিবেদনে বাইকটির বিভিন্ন ভ্যারিয়েন্টের খুঁটিনাটি নিয়ে আলোচনা করা হল।
Hero Mavrick 440 তিন ভ্যারিয়েন্টে বেছে নেওয়া যাবে – বেস, মিড ও টপ। এগুলিতে রয়েছে ভিন্ন ফিচার্স এবং কারিগরি বৈশিষ্ট্য। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এই তিন ট্রিম সম্পর্কে বিশদে জেনে নেওয়া যাক।
Hero Mavrick 440-এর বেস ভ্যারিয়েন্ট
Mavrick 440-এর বেস ভ্যারিয়েন্টটি সবচেয়ে সস্তার দামে কেনা যাবে। এটি কিনতে খরচ পড়বে ১.৯৯ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম)। বেস ভার্সনে উপলব্ধ স্পোক হুইল, টিউব টায়ার, সিঙ্গেল টোন আর্কটিক হোয়াইট কালার অপশন এবং ফোন কানেক্টিভিটি ছাড়া ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার।
Hero Mavrick 440-এর মিড ভ্যারিয়েন্ট
Mavrick-এর মিড ভ্যারিয়েন্টের দাম রাখা হয়েছে ২.১৪ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম)। এটি দুটি কালার অপশনে বেছে নেওয়া যাবে – সেলেস্টিয়াল ব্লু এবং ফিয়ারলেস রেড। মিড ভ্যারিয়েন্টেও ফোন কানেক্টিভিটি অনুপস্থিত। কিন্তু টিউবলেস টায়ার সমেত অ্যালয় হুইল রয়েছে।
Hero Mavrick 440-এর টপ ভ্যারিয়েন্ট
টপ ভ্যারিয়েন্ট হওয়ার দরুণ দাম সবচেয়ে বেশি, যা ২.২৪ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম)। এটি দু ধরনের কালার অপশনে বেছে নেওয়া যায় – ফ্যান্টম ব্ল্যাক এবং এনিগমা ব্ল্যাক। উল্লেখযোগ্য ফিচার্সের মধ্যে এতে রয়েছে স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি, নেভিগেশন, কল নোটিফিকেশন, 3D ব্যাজিং ইত্যাদি।