পাহাড়-জঙ্গলে ঘোরার জন্য দুর্দান্ত মোটরসাইকেল আনছে হিরো
Hero MotoCorp তাদের একটি নতুন বাইকের টিজার প্রকাশ করেছে। সেই টিজার থেকে স্পষ্ট, এটি একটি অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরার মোটরসাইকেল...Hero MotoCorp তাদের একটি নতুন বাইকের টিজার প্রকাশ করেছে। সেই টিজার থেকে স্পষ্ট, এটি একটি অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরার মোটরসাইকেল হতে চলেছে। বাইকটি আগামী মাসে ইতালির মিলান মোটরসাইকেল শো-তে প্রথম আত্মপ্রকাশ করবে। তারপর ভবিষ্যতে ভারতীয় বাজারে লঞ্চ হবে। সংস্থা বিস্তারিত কিছু না বললেও নতুন মডেলটি Xpulse এর নয়া সংস্করণ বলে মনে করা হচ্ছে। এতে আরও পাওয়ারফুল ইঞ্জিন দেওয়া হবে বলে অনুমান।
নতুন হিরো এক্সপালসের টিজার
টিজারটিতে বাইকটির হেডলাইট সহ সামনের সামান্য একটু অংশ দেখানো হয়েছে। সঙ্গে ইঞ্জিনের শব্দও শোনা গিয়েছে। ফ্রন্টে পাখির ঠোঁটের মতো লম্বা মাডগার্ড এবং গ্রিল দ্বারা সুরক্ষিত এলইডি হেডল্যাম্প ইউনিট রয়েছে। অফ-রোডিংয়ের সময় হেডলাইটকে সুরক্ষিত রাখতেই এই গার্ড রাখা হয়েছে। নম্বর প্লেট হেডল্যাম্পের উপর অবস্থিত। টার্ন ইন্ডিকেটরগুলি হ্যালোজেনের।
হিরো এক্সপালস ২১০
বর্তমানে এক্সপালস বাইকে ১৯৯ সিসি ইঞ্জিন রয়েছে। বিগত কয়েকমাস ধরেই এক্সপালস ২১০ ভার্সনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে কোম্পানি। লাদাখের খারদুংলাতে অ্যাডভেঞ্চার বাইকটিকে ক্যামোফ্ল্যাজ অবস্থায় দেখা গিয়েছে। বর্তমান মডেলের তুলনায় আকারে বড় ও ভারী এটি। এতে কারিজমার ইঞ্জিন থাকতে পারে। ২১০ সিসির সেই লিকুইড কুল্ড ইঞ্জিন থেকে ২৫.২১ হর্সপাওয়ার এবং ২০.৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে।
হিরো এক্সপালস ৪০০
জল্পনা শোনা যাচ্ছে যে, ২১০ সিসি ইঞ্জিন ছাড়াও হিরো এক্সপালস ৪০০ সিসির সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন সহযোগে আসতে পারে। এটি হিরো ম্যাভরিক মডেল থেকে নেওয়া হতে পারে, যার পাওয়ার এবং টর্ক আউটপুট যথাক্রমে ৩৫ বিএইচপি ও ৩৫ এনএম। বাইকটিতে স্মার্টফোন কানেক্টিভিটি ও টার্ন বাই টার্ন নেভিগেশন সহ ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার, ডুয়েল চ্যানেল এবিএস থাকতে পারে।