Dosa on Scooter: তাপমাত্রা 40 ডিগ্রি পার, স্কুটারের সিটের উপরে তৈরি হচ্ছে ধোসা
কর্কটক্রান্তি রেখার উপর অবস্থিত হওয়ার কারণে বিশ্বের অন্যতম গ্রীষ্মপ্রধান দেশগুলির মধ্যে অন্যতম আমাদের ভারতবর্ষ। মে -...কর্কটক্রান্তি রেখার উপর অবস্থিত হওয়ার কারণে বিশ্বের অন্যতম গ্রীষ্মপ্রধান দেশগুলির মধ্যে অন্যতম আমাদের ভারতবর্ষ। মে - জুন এই সময়টুকু দেশের বিভিন্ন অংশে দাবদাহের পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এই সময়ে মৌসম ভবন থেকে প্রায়শই তাপপ্রবাহের সতর্কবাণী শোনা যায়। কোথাও আবার গরম লু বইতে দেখা যায়। রোদের মধ্যে বাইক-স্কুটার পার্ক করে রাখলে সিটে অনেক সময় বসার উপায় থাকে না। কিন্তু কতটা গরম হয়ে উঠে সিট। তার উপর কি কোনও কিছু রান্না করা যায়। হায়দ্রাবাদি এক ফুড ভ্লগার সম্প্রতি তেমনই এক কান্ড ঘটিয়ে সংবাদের শিরোনামে।
ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিয়োতে দেখা যায় প্রখর রৌদ্রে ভেসপার একটি স্কুটার পার্ক করা আছে। চারপাশের উষ্ণতা প্রায় ৪০ ডিগ্রি। এমতাবস্থায় ওই ফুড ভ্লগার স্কুটারের আসনের উপরে ধোসার খানিকটা মাখা মণ্ড দিয়ে দেন। বেশ খানিকক্ষণ সময়ের মধ্যেই সেই মন্ড যথেষ্ট পরিমাণ জমাট বেঁধে যায়। খাওয়ার যোগ্য না হলেও এই ঘটনা ওই সিট কতটা গরম হয়ে উঠেছিল, সে সম্পর্কে আমাদের পরিষ্কার ধারণা দেয়।
যদিও সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এরকম ধরনের মজার ঘটনার সঙ্গে আমরা অনেকেই পরিচিত। এইরকম ধরনের ঘটনা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বহুবার দেখা গেছে। অনেকে গাড়ির বনেটের উপর বা রাস্তায় রেখে অমলেট, চটপটি ইত্যাদি বানিয়ে দেখিয়েছেন।
মূলত এর পেছনে প্রধান কারণ হল, যে কোনো সারফেস বা তল অনেক বেশিক্ষণ ধরে উষ্ণতা ধরে রাখতে পারে। তাছাড়া দু'চাকা গাড়ির কালো রংয়ের সিট অনেক বেশি করে তাপ ধরে রাখতে সক্ষম। ঠিক এই কারণেই পিচের রাস্তা সূর্যাস্তের পরেও অনেকক্ষণ গরম থাকে। এই ধরনের সমস্যাগুলো থেকে বাঁচার জন্য ছায়া জায়গায় বাইক বা স্কুটার পার্ক করাই শ্রেয়।