Upcoming CNG Cars: পেট্রলে ছ্যাঁকা, টাটা, মারুতি, হুন্ডাইরা আনছে দারুণ সিএনজি গাড়ি
পেট্রোল ডিজেলের ছ্যাঁকা লাগানো মূল্য থেকে রেহাই পেতে অনেকেই বিকল্প জ্বালানির গাড়ি বেছে নিচ্ছেন। যার মধ্যে ইলেকট্রিক...পেট্রোল ডিজেলের ছ্যাঁকা লাগানো মূল্য থেকে রেহাই পেতে অনেকেই বিকল্প জ্বালানির গাড়ি বেছে নিচ্ছেন। যার মধ্যে ইলেকট্রিক ছাড়াও ইদানিং সিএনজি চালিত গাড়ির জনপ্রিয়তা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। চাহিদা বাড়তে দেখে বিভিন্ন কোম্পানি সিএনজি গাড়ি লঞ্চ করছে বাজারে। যার মধ্যে অন্যতম মারুতি সুজুকি, টাটা মোটরস এবং হুন্ডাই মোটর ইন্ডিয়া। এদের পোর্টফোলিও’তে একাধিক ফ্যাক্টরি ফিটেড সিএনজি কিট যুক্ত গাড়ি রয়েছে। এমনকি ভবিষ্যতেও নিজেদের ঝুলিতে মডেল বাড়াতে আগ্রহী এরা। এই প্রতিবেদনে এমনই আসন্ন চারটি সিএনজি গাড়ি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য রইল।
টাটা নেক্সন আইসিএনজি
এবছরের শুরুতে ভারত মোবিলিটি গ্লোবাল এক্সপো ২০২৪-এর মঞ্চে টাটা নেক্সন আইসিএনজি প্রদর্শিত হয়েছিল। গাড়িটির লঞ্চ যে আর খুব বেশি দেরি নেই, এ থেকেই তার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। টাটার পোর্টফোলিও’তে এটি পঞ্চম সিএনজি চালিত মডেল হতে চলেছে। আবার এটিই ভারতের প্রথম টার্বো পেট্রোল গাড়ি, যাতে একটি ফ্যাক্টরি ফিটেড সিএনজি কিট দেওয়া হচ্ছে। ডিজাইনে এটি স্ট্যান্ডার্ড মডেলের প্রায় অনুরূপ হবে। বাড়তি বলতে এতে থাকবে একটি আইসিএনজি ব্যাজিং। এতে ১.২ লিটার টার্বো পেট্রোল ইঞ্জিন ব্যবহার করা হতে পারে।
মারুতি সুইফ্ট এস-সিএনজি
মে, ২০২৪-এ চতুর্থ প্রজন্মের মারুতি সুইফ্ট লঞ্চ হয়েছে। এবারে এই গাড়ি সিএনজি ভার্সনে আনা হচ্ছে। নয়া ভার্সনে ১,১৯৭ সিসি থ্রি সিলিন্ডার ইঞ্জিনটিই ব্যবহার করা হতে পারে। অতিরিক্ত হিসেবে শুধু এর সাথে একটি সিএনজি কিট থাকবে। যা থেকে ৫,৭০০ আরপিএম গতিতে ৮০.৪ বিএইচপি শক্তি এবং ১১১.৭ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। এর সাথে ম্যানুয়াল গিয়ারবক্স দেওয়া হতে পারে।
মারুতি সুজুকি সুইফ্ট ডিজায়ার এস-সিএনজি
চতুর্থ প্রজন্মের মারুতি সুজুকি সুইফ্ট ডিজায়ার এখনও লঞ্চ হয়নি। তবে এই গাড়ি সিএনজি ভার্সনেও যে আসবে তা একপ্রকার নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। ডিজায়ার এস-সিএনজি’তে ব্যবহৃত হবে সুইফ্ট এস-সিএনজি’র ইঞ্জিন। ডিজায়ারের নতুন ভার্সনের একাধিকবার টেস্টিং চালাতে দেখা গিয়েছে। এবছর শেষের দিকে সেডান গাড়িটি বাজারে হাজির হতে পারে।
হুন্ডাই হাই-সিএনজি ডুয়ো রেঞ্জ
আসন্ন সিএনজি গাড়ির তালিকার সর্বশেষ মডেল জোড়া হচ্ছে হুন্ডাই হাই-সিএনজি ও হাই-সিএনজি ডুয়ো। গাড়ি দুটি নামের শেষে ‘ডুয়ো’ শব্দটি ব্যবহার করা হতে পারে। টাটা মোটরসের মতো এই গাড়িতেও ডুয়েল সিলিন্ডার সেটআপ ব্যবহার করা হবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।