Airtel-এর ধামাকা অফার, ৩০ দিন বিনামূল্যে ফোন, ব্রডব্যান্ড ও ডিটিএইচ পরিষেবা
গ্রাহক আকর্ষণের জন্য এয়ারটেল (Airtel) যে সদাসর্বদাই নতুন নতুন অফারের সাথে বাজারে অবতীর্ণ হয় সে সম্পর্কে কমবেশি আমরা...গ্রাহক আকর্ষণের জন্য এয়ারটেল (Airtel) যে সদাসর্বদাই নতুন নতুন অফারের সাথে বাজারে অবতীর্ণ হয় সে সম্পর্কে কমবেশি আমরা সকলেই ওয়াকিবহাল। আপাতত এই টেলকো যে নিজেদের গ্রাহক পিছু গড় আয় (বা ARPU) বাড়াতেই সবথেকে বেশি তৎপর, সেকথাও আমাদের অজানা নয়। তবু এতকিছুর মধ্যেও Airtel যখন প্রতিটি গ্রাহককে পুরোপুরি নিখরচায় ৩০ দিন পোস্টপেইড, ব্রডব্যান্ড ও ডিটিএইচ (DTH) পরিষেবা উপভোগের সুযোগ করে দেয়, তখন তাদের সপক্ষে কলম ধরা ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা!
ঠিকই পড়ছেন। দুর্মূল্যের বাজারে পুরো ৩০ দিনের 'ফ্রি সার্ভিস'! কিভাবে এয়ারটেলের থেকে এই সুবিধা আদায় সম্ভব তা বলতেই এই প্রতিবেদন। জানিয়ে রাখি, এয়ারটেল ব্ল্যাক (Airtel Black) পরিষেবা গ্রহণ করে ইউজারেরা শেষোক্ত সুবিধাটি পেয়ে যেতে পারেন। সবথেকে বড় কথা, Airtel Black কানেকশন গ্রহণের দ্বারা গ্রাহকদের পক্ষে সম্পূর্ণ সিঙ্গল বা একক প্ল্যানের অাওতায় পোস্টপেইড, ব্রডব্যান্ড ও ডিটিএইচ ব্যবস্থা উপভোগের ফায়দা ওঠানো সম্ভব। সম্প্রতি Airtel Black অফারের দৌলতে গ্রাহকেরা ৩০ দিনের নিঃশুল্ক পোস্টপেইড, ব্রডব্যান্ড ও ডিটিএইচ পরিষেবার মজা লুটতে সক্ষম হবেন।
উল্লেখ্য, ২০২১ সালে এয়ারটেল সর্বপ্রথম Airtel Black পরিষেবা সর্বসমক্ষে আনে। তখন থেকেই এর সাথে সম্পূর্ণ ৩০ দিনের ফ্রি-ট্রায়াল অফারটি জুড়ে দেওয়া হয়েছে। কিভাবে ইউজারেরা এই অফারের ফায়দা লাভ করবেন তা নীচে উল্লেখ করা হল।
Airtel Black পরিষেবা গ্রহণ করে এভাবে ৩০ -দিনের ফ্রি-ট্রায়ালের লাভ ওঠান
এয়ারটেল ব্ল্যাকের অধীনে পুরো ৩০ দিনের শুল্কবিহীন পরিষেবা পেতে হলে আগ্রহীকে অতি অবশ্যই Airtel পোস্টপেইড মোবাইল কানেকশন ব্যবহারকারী হতে হবে। এরপর উপরের পরিষেবার অাওতায় কোনও নতুন প্ল্যান বা সার্ভিস গ্রহণ করলে উপভোক্তাগণ পরিশোধযোগ্য অর্থের সমমূল্যের পরিষেবা পুরো বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন। অর্থাৎ কোনো উপভোক্তা যদি মাসিক ১০৯৯ টাকার প্ল্যান পছন্দ করেন, তবে প্রথম মাসের জন্য তিনি ১০৯৯ টাকারই ছাড় পাবেন। এভাবেই তার পক্ষে কোনরকম খরচ-খরচা ছাড়াই, পুরো ৩০ দিন এয়ারটেল ব্ল্যাক পরিষেবা ব্যবহার সম্ভব হবে।