নেতাজির জন্মদিনে Honda আনছে টু-হুইলারের লেটেস্ট ফিচার, কেমন হবে সেটি, লঞ্চের আগে জানুন
নিত্যনতুন চমক এনে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জাপানি টু-হুইলার ব্র্যান্ড হোন্ডা মোটরসাইকেল অ্যান্ড স্কুটার ইন্ডিয়া বা...নিত্যনতুন চমক এনে ক্রেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে জাপানি টু-হুইলার ব্র্যান্ড হোন্ডা মোটরসাইকেল অ্যান্ড স্কুটার ইন্ডিয়া বা এইচএমএসআই (HMSI)-এর জুড়ি মেলা ভার। প্রতিবারের ন্যায় ২০২৩-এর প্রারম্ভে সংস্থার তরফে থাকছে সারপ্রাইজ। কী সেই বিস্ময় শুনবেন? এটি হল টু-হুইলারের সর্বাধুনিক একটি ফিচার। যার নাম – এইচ-স্মার্ট (H-Smart)। যদিও এই নতুন বৈশিষ্ট্যের প্রসঙ্গে এখনও বিস্তারিত কিছু জানায়নি হোন্ডা। আগামী ২৩ জানুয়ারি অর্থাৎ দেশনেতা সুভাষচন্দ্র বসুর জন্ম দিবসের দিন এই লেটেস্ট ফিচারটি সর্বসমক্ষে উন্মোচন করা হবে। ওইদিন এইচ-স্মার্ট সম্পর্কে নির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব।
হোন্ডার এইচ-স্মার্ট বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে বিশেষ কোন তথ্য সামনে না এলেও, অনুমান করা হচ্ছে এর সাথে জ্বালানি সাশ্রয়ের সম্পর্ক রয়েছে। অর্থাৎ বিশ্বমানের এই ফিচারটি ব্যবহার করে বাইক ও স্কুটারের পেট্রোল খরচ কমিয়ে আনার দিশা দেখাতে চলেছে জাপানি সংস্থাটি। সেদিক থেকে এটি প্রতিপক্ষ হিরো (Hero)-র iSmart স্টার্ট/স্টপ প্রযুক্তির সমতুল্য বলা যায়। ইয়ামাহা (Yamaha)-এর ক্ষেত্রে যেটি মাল্টি-হাইব্রিড সিস্টেম নামে পরিচিত। উক্ত সকল সংস্থার এই টেকনোলজির কাজ হল জ্বালানির সাশ্রয় করা।
এদিকে বর্তমানে হোন্ডা তাদের টু-হুইলারে পেট্রোল খরচের পরিমাণ কমাতে ইতিমধ্যেই PGM-Fi বা প্রোগ্রামড ফুয়েল ইনজেকশন নামক প্রযুক্তি ব্যবহার করে। এটি মূলত একটি কম্পিউটার পরিচালিত প্রোগ্রামড কন্ট্রোল মডিউল। যার কাজ ইঞ্জিনে প্রতিস্থাপিত সেন্সরের থেকে তথ্য সংগ্রহ করা। বিনিময়ে সেন্সরগুলি ইঞ্জিনের পারফর্ম্যান্স বিচার করে প্রয়োজন মতো জ্বালানির ব্যবহার নির্ধারণ করে।
আবার আসন্ন এইচ-স্মার্ট হোন্ডার স্মার্টফোন ভয়েস কন্ট্রোল সিস্টেম ফিচারের নামও হতে পারে। যা ইতিমধ্যেই তাদের প্রিমিয়াম মডেল CB300F ও CB350-এ উপলব্ধ। এই ফিচারটি ব্লুটুথ-এর মাধ্যমে সংস্থার মোবাইল অ্যাপের সাথে বাইকের ডিজিটাল ড্যাশবোর্ড কানেক্ট করতে সহায়তা করে। এর সাহায্যে ডিসপ্লে-তে কল নোটিফিকেশন অ্যালার্ট এবং টার্ন বাই টার্ন নেভিগেশনের তথ্য ভেসে ওঠে।