রাস্তায় বেড়াচ্ছে রাজার হালে, Royal Enfield বাইকের রূপান্তর দেখলে অবাক হতে হবে
একথা সকলেরই জানা যে, সারা বিশ্বে বাইক কাস্টমাইজেশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় রয়্যাল এনফিল্ড (Royal...একথা সকলেরই জানা যে, সারা বিশ্বে বাইক কাস্টমাইজেশনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় রয়্যাল এনফিল্ড (Royal Enfield)-এর মোটরসাইকেল। এবারে একটি Royal Enfield Classic 500-কে চপার মোটরবাইকের রূপ দিয়ে বিশ্বজোড়া নজির গড়লো মুম্বাইয়ের মারাঠা মোটরসাইকেল। মডিফায়েড বাইকটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘মোনার্ক’ (Monarch)।
চপার মোটরসাইকেলের অন্যতম বৈশিষ্ট্যের মধ্যে সামনের সাসপেনশনটি অনেক লম্বা হয়। যেই ধারা এই মোনার্ক-এও বজায় রাখা হয়েছে। হাতে তৈরি মোটরসাইকেলটিতে একাধিক কাস্টম সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন চ্যাসিস এবং রিয়ার সুইং আর্ম। যা একটি ৩১০ মিমি রিয়ার টায়ারের সাথে সংযুক্ত। মোটা পেছনের টায়ার ঠিকঠাক ভাবে ফিট করাতে আমেরিকান সংস্থা ডেমন্স সাইকেল থেকে হুইল আমদানি করেছে।
সামনের চাকার মাপ ২৩ ইঞ্চি × ৩.৫ ইঞ্চি। যেখানে পেছনে ১৮ ইঞ্চি × ১০.৫ ইঞ্চি মাপের টায়ার দেওয়া হয়েছে। আবার ক্রোম ম্যামথ সিরিজের হুইলে ছুটবে, যাতে রয়েছে ৪৮টি স্পোক। Vee Rubber Monster Radial-এর টায়ার দেওয়া হয়েছে। সামনে ও পেছনের চাকার মাপ যথাক্রমে ৩১০/৩৫ আর১৮ ও ১২০/৭০ আর২৩।
বাইকটিতে রয়েছে একটি স্প্রিঙ্গার সাসপেনশন এবং ডুয়েল মোনোশক রিয়ার ইউনিট। দীর্ঘ সময় ধরে তৈরি বাইকটির দৈর্ঘ্য ৯ ফুটের বেশি। ফুয়েল ট্যাঙ্ক, ট্যাঙ্ক ক্যাপ, কোন এয়ার ফিল্টার, কাস্টম ওয়াইড হ্যান্ডেলবার, সহ আরও বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সম্পূর্ণ হাতে তৈরি করা হয়েছে। স্প্রিঙ্গার সাসপেনশনের উপরে নম্বর প্লেটটি প্রতিস্থাপিত করা হয়েছে।