ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে বাজারে এখন গুচ্ছের স্মার্টফোনের ছড়াছড়ি। তবে তার মধ্যে একটি দারুন বিকল্প হতে পারে Google Pixel 9 Pro বা 9 Pro XL। এআই চালিত ফিচার ও ক্যামেরা রয়েছে এই ফোনে। পিছনে আছে ৫০ মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরা এবং সামনে সেলফি তোলার জন্য ৪২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এছাড়াও, পিছনে দুটি ৪৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড এবং টেলিফোটো ক্যামেরা উপস্থিত।
দ্বিতীয় যে ফোনটির কথা না বললেই নয়, সেটি হল iPhone 16 Pro। আইফোনের ক্যামেরা বরাবরই সবার পছন্দ। এই মডেলে মূল ক্যামেরা রয়েছে ৪৮ মেগাপিক্সেল সঙ্গে ৪৮ মেগাপিক্সেল আলট্রাওয়াইড এবং ১২ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো। সামনে আছে ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এটির মেগাপিক্সেল কম হলেও, উন্নত মানের সেন্সর, সিনেম্যাটিক মোড এবং এআই ফিচার থাকায় দুর্দান্ত ছবি ওঠে।
তালিকায় তৃতীয় হ্যান্ডেসেট হল Samsung Galaxy S25 আলট্রা। এই স্মার্টফোনে আছে আকর্ষণীয় ২০০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর, তার সঙ্গে ৫০ মেগাপিক্সেল আল্ট্রাওয়াইড, ৫০ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো এবং ৫০ মেগাপিক্সেল পেরিস্কোপ ক্যামেরা। সামনে সেলফির জন্য মজুত ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এতে বিশেষ নাইট মোড এবং ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার এর মতো ফিচার উপস্থিত।
পরবর্তী স্মার্টফোনটি হল Vivo X200 Pro। এই ফোনে রয়েছে ২০০ মেগাপিক্সেল Zeiss Apo কোম্পানির টেলিফোটো লেন্স, যা ক্রিস্টাল ক্লিয়ার ছবি তুলতে সাহায্য করে। এই ফোনের মূল ক্যামেরা ৫০ মেগাপিক্সেল এবং রয়েছে একটি ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা। সামনে পাওয়া যাবে ৩২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।
তালিকার শেষ স্মার্টফোনটি হল Xiaomi 15 Ultra। শাওমির ফ্ল্যাগশিপ মোবাইল, যাতে রয়েছে অনবদ্য ক্যামেরা সেটআপ। ৫০ মেগাপিক্সেল মূল ক্যামেরা, ৫০ মেগাপিক্সেল আলট্রাওয়াইড, ৫০ মেগাপিক্সেল টেলিফোটো এবং ২০০ মেগাপিক্সেল পেরিস্কোপ লেন্স রয়েছে এই স্মার্টফোনের ব্যাক প্যানেলে। ফ্রন্টে দেওয়া হয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা।