পুজোয় সবার নজর কাড়বে Yamaha-র এই স্টাইলিশ বাইক, চলবেও পুরো মাখনের মতো
২০২৩-এর ফেব্রুয়ারিতে ভারতের বাজারে নতুন ভার্সনের Yamaha MT-15 V2 লঞ্চ হয়েছিল। এটি আদতে R15 V4-এর নেকেড ভার্সন। আগ্রাসী লুক, পারফরম্যান্স, অত্যাধুনিক ফিচার এবং ২.৫ লাখ টাকার কম দামের কারণে নেকেড স্ট্রিটফাইটার বাইকটি ক্রেতা মহলে সাড়া জাগিয়েছে। বর্তমানে এর দাম ১.৬৮ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) থেকে শুরু। তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বাইকটি প্রতি জনপ্রিয়। বাজারে এর প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছে – Hero Xtreme 160R, Apache RTR 160 4V ও Honda Hornet 2.0। পুজোর আগে মোটরসাইকেলটি কিনতে চান? তাহলে এর পাঁচ বিশেষত্ব জেনে নিন।
আগ্রাসী ডিজাইন
স্পোর্টি লুকের Yamaha MT-15 ভিন্ন ধরনের আগ্রাসী ডিজাইন পেয়েছে। স্ট্রিটফাইটার বাইকটিতে রয়েছে শার্প লাইন, বাই-ডিরেকশনাল এলইডি হেডল্যাম্প, পেশীবহুল ফুয়েল ট্যাঙ্ক, ইউএসডি ফ্রন্ট ফর্ক ইত্যাদি।
হাই-পারফরম্যান্স ইঞ্জিন
এগিয়ে চলার শক্তি জোগাতে Yamaha MT-15-এ উপস্থিত একটি লিকুইড কুল্ড, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ইঞ্জিন। যা থেকে সর্বোচ্চ ১৮.১৪ বিএইচপি শক্তি এবং ১৪.১ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। মোটরকে যোগ্য সঙ্গত দিতে উপস্থিত ৬-গতির ট্রান্সমিশন। হাইওয়ে এবং শহরের রাস্তায় এর পারফরম্যান্স বাস্তবেই প্রশংসার দাবি রাখে।
এলসিডি ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার
Yamaha MT-15 একটি ফুল ডিজিটাল এলসিডি ইন্সট্রুমেন্ট ক্লাস্টার সমেত উপলব্ধ। যেখানে গতিবেগ, গিয়ার পজিশন, ফুয়েল লেভেল সহ নানাবিধ প্রয়োজনীয় তথ্য ভেসে ওঠে। ফলে রাইডিংয়ের সময় প্রতি মুহূর্তে নানান বিষয়ে অবগত থাকেন চালক।
সহজ হ্যান্ডেলিং
হালকা ওজনের চ্যাসিস এবং কম্প্যাক্ট ডায়মেনশনের কারণে Yamaha MT-15 -এর হ্যান্ডেলিং অতি সহজ। যানজট পূর্ণ শহুরে রাস্তা হোক বা আঁকাবাঁকা পথ, সকল ক্ষেত্রেই এর জুড়ি মেলা ভার। এটি আপরাইট এবং কমফোর্টেবল রাইডিং পজিশন অফার করে।
ডুয়েল চ্যানেল এবিএস
Yamaha MT-15 ডুয়েল চ্যানেল এবিএস সমেত বেছে নেওয়া যায়। এর সামনে ২৮২ মিমি এবং পেছনে ২২০ মিমি ব্রেক উপস্থিত। ফলে এতে যে কোন পরিস্থিতি আচমকা মোকাবিলা করা অতি সহজ। এবড়ো-খেবড়ো রাস্তাতেও বাইকটি সমানভাবে সাবলীল।