Joy e-bike: ইলেকট্রিক স্কুটারে ধামাকা অফার, 30,000 টাকা ছাড়, সঙ্গে বীমা-ও ফ্রি

Avatar

Published on:

Joy e-bike Electric 2 Wheeler Sale Milestone

ভারতের বাজারে প্রায় প্রতিদিন কোন না কোন নতুন ইলেকট্রিক টু হুইলার লঞ্চ হচ্ছে। এর সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বেচাকেনা। এহেন পরিস্থিতিতে ওয়ার্ডউইজার্ড ইনোভেশনস অ্যান্ড মোবিলিটি লিমিটেড-এর (WIML) ইভি টু-হুইলার তৈরির শাখা, জয় ই-বাইক (Joy e-bike) নতুন মাইলস্টোন স্পর্শের কথা ঘোষণা করল। লঞ্চের পর থেকে এদেশে সংস্থাটি ১ লক্ষের বেশি ইলেকট্রিক স্কুটার ও বাইক বিক্রি করতে পেরেছে বলে জানিয়েছে। এই নতুন মাইলস্টোন ছোঁয়ার আনন্দে জয় ই-বাইক দারুণ সব অফার চালু করার কথাও ঘোষণা করেছে।

‘জয় ই-বাইক’ ব্র্যান্ডের আওতায় WIML বর্তমানে দশটি ভিন্ন মডেলের বৈদ্যুতিক দু’চাকার গাড়ি বিক্রি করে। এগুলির মধ্যে ধীর থেকে উচ্চগতির – উভয় প্রকার ই-স্কুটার ও ই-বাইক রয়েছে। সংস্থা আরও জানিয়েছে, Mihos, Wolf+ ও Gen Next Nanu+ এর মতো মডেলে সর্বাধিক ৩০,০০০ টাকার স্পেশাল ডিসকাউন্ট সহ বিনামূল্যে বীমার বেনিফিট পাবেন ক্রেতারা। এই সুযোগ আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলবে।

এক লক্ষের বেশি ইলেকট্রিক স্কুটার বিক্রিত প্রসঙ্গে ওয়ার্ডউইজার্ড ইনোভেশনস অ্যান্ড মোবিলিটি লিমিটেড-এর চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর যতীন গুপ্তে বলেন, “এক লক্ষ বেচাকেনার মাইলফলক স্পর্শ আমাদের ব্যান্ডের বৈচিত্র্যময় প্রোডাক্ট রেঞ্জকে এবং দীর্ঘস্থায়ী ভবিষ্যৎ ও ক্রেতাদের চাহিদা পূরণের বিষয়ে উৎসর্গ থাকাকে অভিহিত করে। আমরা Joy e-bike-এর মাধ্যমে আমাদের উদ্ভাবন এবং পরিবেশবান্ধব পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রক্রিয়া জারি রেখেছে।”

গুপ্তে যোগ করেন, ২০২৬-এর মধ্যে ২ লক্ষ ইউনিট গাড়ি বিক্রির মাইলস্টোন স্পর্শ করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে তাঁদের সংস্থা। প্রসঙ্গত, গত বছর ফেব্রুয়ারিতে Joy Mihos লঞ্চ করেছিল সংস্থা। এটি অতি শক্তিশালী এবং বলিষ্ঠ বলে দাবি করা হয়েছে। ১৫০০ ওয়াট ব্যাটারিতে ফুল চার্জ থাকলে ১৩০ কিলোমিটার পথ ছোটার ক্ষমতা রাখে এটি। ব্যাটারি পাঁচ ঘন্টায় সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে যায়। প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ গতিবেগ ৬৫ কিলোমিটার।

সঙ্গে থাকুন ➥