Bajaj Pulsar N125 vs Hero Xtreme 125R: গতি ও মাইলেজ সেরা! পালসার এন১২৫ ও এক্সট্রিম ১২৫আর-র লড়াইয়ে কে এগিয়ে দেখেনিন
Bajaj Pulsar N125 vs Hero Xtreme 125R - ১২৫ সিসি বাইকের মধ্যে দুই কোম্পানির সেরা মডেল পালসার এন১২৫ এবং এক্সট্রিম ১২৫আর। পারফরম্যান্স দুই বাইকেই ভালো।
একে অপরকে জবরদস্ত টেক্কা দিচ্ছে বাজাজ এবং হিরো। ১২৫ সিসি বাইকের মধ্যে দুই কোম্পানির সেরা মডেল পালসার এন১২৫ এবং এক্সট্রিম ১২৫আর। পারফরম্যান্স দুই বাইকেই ভালো। তফাৎ রয়েছে মাইলেজ ও বৈশিষ্ট্যে। ১ লাখ এক্স-শোরুম দামের নিরিখে কোন বাইকটি সেরা হতে পারে আসুন জেনে নেওয়া যাক।
ইঞ্জিন স্পেসিফিকেশন
বাজাজ পালসার এন১২৫-এ পাবেন ১২৪.৫৮ সিসি ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন থেকে সর্বাধিক ১১.৮৩ হর্সপাওয়ার এবং ১১ এনএম টর্ক উৎপন্ন হয়। সঙ্গে পাবেন ৫ স্পিডের গিয়ার। অন্যদিকে হিরো এক্সট্রিম ১২৫আর-এ রয়েছে ১২৪.৭ সিসি ইঞ্জিন। এই বাইক সর্বাধিক ১১.৪ হর্সপাওয়ার এবং ১০.৭ এনএম টর্ক তৈরি করতে পারে। এতেও মিলবে ৫ গতির গিয়ার।
বাইকের মাইলেজ
মাইলেজের বিচারে বাজাজকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছে হিরো। কারণ কোম্পানির দাবি অনুযায়ী, এক্সট্রিম ১২৫আর প্রতি লিটারে ৬৬ কিলোমিটার মাইলেজ দিতে পারে। আর নতুন বাজাজ পালসার প্রতি লিটারে ৬০ কিলোমিটার মাইলেজ দিতে সক্ষম।
সাসপেনশন ও ব্রেক
দুই বাইকেই রয়েছে উপযুক্ত সাসপেনশন ও ব্রেকিং সিস্টেম। বাজাজ পালসারে পাবেন সামনে টেলিস্কোপিক ও পিছনে মনোশক সেটআপ। আর এটির সামনের চাকায় রয়েছে ডিস্ক ব্রেক ও পিছনে ড্রাম ব্রেক। নেই অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম (ABS)। অপরদিকে হিরো এক্সট্রিমে মিলবে হাইড্রলিক শক সাসপেনশন, ফ্রন্ট ডিস্ক ব্রেক এবং সিঙ্গেল চ্যানেল (একটি চাকাতেই) অ্যান্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম।
ফিচার্স কেমন
পালসার বাইকে এলইডি লাইট, ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার এবং ব্লুটুথ কানেক্টিভিটি ফিচার্স দিয়েছে বাজাজ। একধাপ পিছিয়ে এক্সট্রিম। এতে এলইডি লাইটিং থাকলেও, বাইকেই ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারে ব্লুটুথ কানেক্ট করার সুবিধা নেই।
দামের ফারাক
বাজাজ পালসার এন১২৫ বাইকের এক্স-শোরুম দাম ৯৪,৭০৭ টাকা থেকে ৯৮,৭০৭ টাকা। আর হিরো এক্সট্রিম ১২৫আর বাইকের এক্স-শোরুম দাম ৯৫,০০০ টাকা থেকে ৯৯,৫০০ টাকা।