ইলেকট্রিক স্কুটার কিনবেন ভাবছেন? কোন কোন বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখবেন জেনে নিন

Avatar

Published on:

জ্বালানির দাম যেভাবে চড়ছে, তাতে বাইক ও স্কুটার ব্যবহারকারীদের মধ্যে অনেকেই ব্যক্তিগত যাতায়াতের জন্য বিকল্প খুঁজছেন। যার ফলে পেট্রোল চালিত দু’চাকার গাড়ির বিকল্প হিসেবে এখন ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রিক স্কুটার আলোচনার কেন্দ্রে। স্পিড কম হওয়ার জন্য বলুন বা সাধারণ ডিজাইন, এক সময় ইলেকট্রিক স্কুটার বেশ তাচ্ছিল্যের চোখেই দেখা হত। কিন্তু সময়ের সাথে ইলেকট্রিক স্কুটারের ভোল বদলেছে। চাহিদা বাড়ছে, আর তাই গ্রাহক টানতে মরিয়া ই-মোবালিটি সংস্থাগুলি এখন তাদের বৈদ্যুতিক স্কুটারে কেতাদুরস্ত লুক, দুরন্ত পারফরম্যান্স এবং নানা অত্যাধুনিক ফিচারে দিচ্ছে। কিন্তু দেশের সড়কে চালানোর জন্য উপযুক্ত এমন বৈদ্যুতিক স্কুটার কেনার আগে কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখা দরকার? তারই সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ থাকছে আজকের এই প্রতিবেদনে।

একচার্জে কতটা পথ যাবে

ইলেকট্রিক স্কুটার কেনার আগে সবার প্রথমে জেনে নিতে হবে, একবার পুরো চার্জ হওয়ার পর সেটি কতটা পথ চলতে পারবে? বেশিরভাগ ব্যাটারি চালিত স্কুটার বাড়িতেই চার্জ দেওয়া যায়। কিন্তু ফুল চার্জ নিয়ে বেরোলেও রাস্তায় চার্জ ফুরিয়ে গেলে বিড়ম্বনার সীমা থাকে না। তাই ব্যাটারি ক্যাপাসিটির বিষয়ে ভাল ভাবে জেনে রাখা দরকার।

হাই স্পিড না লো স্পিড

প্রথাগত ইন্টারনাল কম্বাশন ইঞ্জিনের বাইক বা স্কুটারের চেয়ে ইলেকট্রিক মোটরযুক্ত স্কুটার কিছুটা ধীর গতিতে চলে। যদিও হাই স্পিড ও লো স্পিড – দুই ধরনের স্কুটার এখন পাওয়া যায়। ২৫ কিমি/ঘন্টা থেকে শুরু করে এখন ৯০ কিমি/ঘন্টা সর্বোচ্চ গতিসীমার ইলেকট্রিক স্কুটার বাজারে উপলব্ধ। আপনি ঠিক কী কাজে ব্যবহার করবেন, তার গুরুত্ব বুঝে তবেই ইলেকট্রিক স্কুটার নির্বাচন করুন।

লোড ক্যাপাসিটি কতটা

এই ধরনের যানবাহন সাধারণত হাল্কা ওজনের হয়৷ ফলে স্থুল শরীর যাদের, তারা ইলেকট্রিক স্কুটার চালাতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে পারেন। ফলে লোড ক্যাপাসিটি বুঝে তবেই উপযুক্ত ইলেকট্রিক স্কুটার চয়ন করুন।

হোয়াটসঅ্যাপে খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন

সঙ্গে থাকুন ➥