Hero-র প্রথম মোটরসাইকেল হিসাবে নতুন এক্সট্রিমে এই প্রিমিয়াম ফিচার, জানেন কী সেটা?

হিরো মোটোকর্প (Hero MotoCorp) লঞ্চের আগে Xtreme 160R-এর আরও একটি টিজার প্রকাশ করল। ১৪ জুন লঞ্চ করছে বাইকটি। টিজারে সংস্থার তরফে এর দুটি বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রকাশিত ভিডিওতে বাইকটির ইউএসডি ফ্রন্ট ফর্ক দেখানো হয়েছে। Hero Xtreme 160R সংস্থার প্রথম মডেল যা এই সাসপেনশন পাচ্ছে। এদিকে পেছনে আগের মতোই থাকছে একটি প্রিলোড-অ্যাডজাস্টেবল মনোশক।

Hero Xtreme 160R নতুন বৈশিষ্ট্য সমেত হাজির হচ্ছে

TVS Apache RTR 160-এর প্রতিদ্বন্দ্বী Xtreme 160R-এর টিজারে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, এর ইঞ্জিনে টু-ভাল্ভের পরিবর্তে ফোর-ভাল্ভ সেটআপ ব্যবহার করা হবে। এর আগে হিরো তাদের Xpulse 200 ও Xpulse 200T-এর ভাল্ভ সেটআপ আপডেট দিয়েছিল। তবে আউটপুটে তেমন কোনো হেরফের লক্ষ্য করা যায়নি। Xtreme 160R-এর ক্ষেত্রেও একই হবে বলে আশা করা যায়।

এগিয়ে চলার শক্তি জোগাতে বর্তমান মডেলের মতো নতুন Hero Xtreme 160R-এ থাকছে একটি ১৬৩ সিসি, এয়ার-কুল্ড ইঞ্জিন। যা থেকে ৮,৫০০ আরপিএম গতিতে ১৫ বিএইচপি শক্তি এবং ৬,৫০০ আরপিএম গতিতে ১৪ এনএম টর্ক উৎপন্ন হবে। ফোর-ভাল্ভ সেটআপ বাইকটির টপ-এন্ড পারফরম্যান্স আরও উন্নত করবে বলে আশা করা যায়।

ব্রেকিংয়ের দায়িত্ব সামলাতে বর্তমান মডেলটির মতোই Hero Xtreme 160R-এর দু’চাকায় থাকছে পেটাল টাইপ ডিস্ক ব্রেক এবং বর্তমান মডেলের মতো একটি সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস। লঞ্চের পর TVS Apache RTR 160 ছাড়াও Xtreme 160R-এর সাথে প্রতিযোগিতা করবে Bajaj Pulsar NS160। বাইকটির দাম ১.২৫ লক্ষ থেকে ১.৩০ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম) ধার্য করা হতে পারে বলে অনুমান। বর্তমান মডেলটি কিনতে খরচ পড়ে ১.১৮ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম)।