LCD, OLED, AMOLED ডিসপ্লের মধ্যে পার্থক্য কি? ফোনের জন্য কোন ডিসপ্লে ভালো

Avatar

Published on:

আপনারা হয়তো সকলেই ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন এলসিডি, ওএলইডি, অ্যামোলেড এবং সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লের কথা শুনে থাকবেন। কিন্তু হয়তো অনেকেই জানেন না এই ডিসপ্লেগুলি আসলে কি। তাই আজ আমরা আপনাদের জানাব এই ডিসপ্লেগুলির ব্যাপারে বেশ কিছু ইনফরমেশন, যার পরে আপনার পছন্দমত টাচস্ক্রিন ডিসপ্লে কিনতে সুবিধা হবে।

• ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন এলসিডি- এই ধরনের এলসিডি টাচস্ক্রিন মানব শরীরের ইলেকট্রিক্যাল প্রপার্টির ওপর কাজ করে। মানুষের দেহের কন্ডাক্টর এবং টাচস্ক্রিনের ইন্ডিয়াম টিন অক্সাইড কন্ডাক্টর পয়েন্ট ইন্সট্রাকশনের মাধ্যমে কাজ করে। এই ধরনের ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন, রেজিসটিভ টাচস্ক্রিনের থেকে অনেক ভাল হয়।

• ওএলইডি- এর পুরো কথাটি হলো অর্গানিক লাইট এমিটিং ডায়োড। এটি মূলত একটি অর্গানিক পলিমার দিয়ে তৈরি ছোট ছোট ডট যেগুলি বিদ্যুতের মাধ্যমে চার্জ হয়ে যাবার পরে আলো ছড়ানো শুরু করে। এলসিডির তুলনায় এরা কম বিদ্যুৎ খরচ করে এবং ওএলইডি স্ক্রিনের ভিউয়িং অ্যাঙ্গেল খুব ভালো হয়।

• অ্যামোলেড ডিসপ্লে- এই ধরনের ডিসপ্লের পুরো কথাটি অ্যাক্টিভ ম্যাট্রিক্স অর্গানিক লাইট এমিটিং ডায়োড। এগুলিকে সাধারণত মোবাইল ফোন এবং টিভির নেক্সট জেনারেশন ডিসপ্লে সেটিং এর জন্য ব্যবহার করা হয়।

• সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে- নাম দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই ডিসপ্লেটি অ্যামোলেড ডিসপ্লের উন্নত ভার্শন। এগুলি অ্যামোলেডের তুলনায় আরো ভালোভাবে সূর্যের আলোয় দেখতে সাহায্য করে, এছাড়া এগুলি উজ্জ্বল ছবি, অন্য ডিসপ্লের থেকে কম বিদ্যুৎ খরচ করে।

সঙ্গে থাকুন ➥