Electric Cycle Subsidy: ই-সাইকেলে 15000 টাকা ভর্তুকির ঘোষণা, প্রথমে কিনলে অতিরিক্ত ইনসেন্টিভ

Avatar

Published on:

অতিমারির পর থেকেই দেশে সাইকেলের জনপ্রিয়তা বিপুল বেড়েছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা যায়, জ্বালানি খরচ নেই, আবার প্যাডেল চালিয়ে শারীরিক কসরত হয় বলে চাহিদা বেড়েছে দু’চাকার। পাশাপাশি পরিবেশ সচেতনতা থেকে ব্যাটারিতে চলে এমন সাইকেলের ব্যবহারও এখন চোখে পড়ার মতো। দূষণ কমাতে বৈদ্যুতিক গাড়ি কিনতে উৎসাহ দিতে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে দিল্লি সরকার। ভর্তুকি দিলেও সেগুলির দাম তুলনামুলক ভাবে বেশি। তাই এবার বিপদসীমার উর্দ্ধে থাকা বায়ু দূষণ কমাতে ইলেকট্রিক সাইকেলের ব্যবহার বাড়ানোর তৎপর হল কেজরীওয়াল প্রশাসন। নতুন প্রকল্প চালু করে বৈদ্যুতিক বাইসাইকেলের উপর ইনসেন্টিভের ঘোষণা হল। জারি করা হয়েছে গাইডলাইন।

সাধারণ প্যাসেঞ্জার এবং পণ্য বহনের জন্য কার্গো উভয় ধরনের বৈদ্যুতিক সাইকেলকেই ভর্তুকির আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। প্রথম ১০,০০০ জনই কেবল পাবেন আর্থিক সুবিধা। জানানো হয়েছে সাইকেলের দামের ২৫ শতাংশ অথবা সর্বোচ্চ ৫,৫০০ টাকা (যেটি কম হবে) পর্যন্ত মিলবে ভর্তুকি। আবার প্রথম ১,০০০ জনকে দেওয়া হবে অতিরিক্ত ২,০০০ টাকা ইনসেন্টিভ ।

ভর্তুকির জন্য কেবলমাত্র একজন নির্মাতা অথবা ডিলার সেই গ্রাহকের তরফে অনলাইনে আবেদন জানাতে পারবেন। সাতটি কাজের দিনের মধ্যে ভর্তুকির অর্থ গ্রাহকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ধঢুকে যাবে। অন্য দিকে, পণ্যবাহী বা ইলেকট্রিক কার্গো সাইকেলে এই ছাড়ের পরিমাণ দামের ৩৩% বা ১৫,০০০ টাকা (যেটি কম হবে)। আবার পুরনো জ্বালানি তেল চালিত চার চাকা বা দু’চাকা গাড়ি স্ক্র্যাপিংয়ের জন্য পাঠালে মিলবে ৩,০০০ টাকার নগদ অর্থ।

কোন নির্মাতা বা ডিলার তাদের ইলেকট্রিক সাইকেল ভর্তুকির আওতায় নিয়ে আসতে চাইলে দিল্লির পরিবহন দপ্তরের বৈদ্যুতিক গাড়ির সেলে নাম নথিভুক্ত করতে হবে। সমস্ত প্রক্রিয়া ঠিকঠাক থাকলে ৫টি কাজের দিনের মধ্যেই এটি গৃহীত হবে। নথিভুক্তকরণের সময় ভর্তুকি পাওয়ার জন্য যোগ্য বৈদ্যুতিক সাইকেল খুঁটিনাটি তথ্য দিতে হবে ডিলারদের। সাইকেলগুলি বিক্রির সময় গ্রাহকদের থেকে প্রয়োজনীয় নথি বিক্রির দিনের থেকে তিন বছর সংরক্ষণ করে রাখতে হবে ডিলারদের।

সঙ্গে থাকুন ➥